আরিফা পারভিন জামান মৌসুমী (জন্ম: ৩ নভেম্বর, ১৯৭৩ ) যিনি মৌসুমী নামে অধিক পরিচিত একজন বাংলাদেশী জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। মৌসুমি বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সবথেকে বেশী তুুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রী। তিনি রেকর্ড সংখ্যা ১০ বছরে ১০০ ছবিতে অভিনয় করেন। তিনি প্রথম ছবি থেকে বর্তমান যুগের সব অভিনেতা অভিনেত্রীর আইডল।
মৌসুমী অভিনীত প্রথম ছায়াছবি কেয়ামত থেকে কেয়ামত। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ছোট পর্দার বেশ কিছু নাটক ও বিজ্ঞাপন চিত্রে অভিনয় করেছেন মৌসুমী। এছাড়া ২০০৩ সালের চলচ্চিত্র কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি পরিচালনার মাধ্যমে একজন পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। মৌসুমীর নিজস্ব প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানও আছে। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এছাড়াও অর্জন করেন একাধিক বাচসাস পুরস্কার ৫ বার ও মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার।
মৌসুমী
|
|
---|---|
জন্ম |
আরিফা পারভিন মৌসুমী
৩ নভেম্বর ১৯৭৩ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পেশা | চলচ্চিত্র অভিনেত্রী |
কার্যকাল | ১৯৯৩–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | ওমর সানী (বি. ১৯৯৬) |
সন্তান | ফারদিন এহসান স্বাধীন (ছেলে) ফাইজা (মেয়ে) |
পিতা-মাতা | নাজমুজ্জামান মনি শামীমা আখতার জামান |
আত্মীয় | ইরিন জামান (বোন) |
পুরস্কার | জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (৩ বার) বাচসাস পুরস্কার (৫ বার) মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার (৩ বার) |
প্রাথমিক জীবন
মৌসুমী ১৯৭৩ সালের ৩ নভেম্বর বাংলাদেশের খুলনা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। মৌসুমীর বাবার নাম নাজমুজ্জামান মনি এবং মায়ের নাম শামীমা আখতার জামান। ছোটবেলা থেকেই একজন অভিনেত্রী এবং গায়িকা হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর তিনি “আনন্দ বিচিত্রা ফটো বিউটি কনটেস্ট” প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন, যার উপর ভিত্তি করে তিনি ১৯৯০ সালে টেলিভিশনের বাণিজ্যিক ধারার বিভিন্ন অনুষ্ঠান নিয়ে হাজির হন।
ব্যক্তিগত জীবন
মৌসুমী ১৯৯৬ সালের ২ আগষ্ট তারিখে জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ওমর সানী এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবন্ধ হন। দাম্পত্য জীবনে তাদের ফারদিন এহসান স্বাধীন (ছেলে) এবং ফাইজা (মেয়ে) নামের ২টি সন্তান রয়েছে। মৌসুমী নিজের সেবামূলক প্রতিষ্ঠান “মৌসুমী ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন” দেখাশুনা করে থাকেন। এছাড়াও তিনি একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসাবে কাজ করে থাকেন। বর্তমানে তিনি ঢাকার বসুন্ধরা সিটি মার্কেটের একটি পোশাক স্টল “লেভিস” এর মালিকানার দায়িত্বে রয়েছেন।
কর্মজীবন
অভিনয়
মৌসুমী ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছায়াছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রাঙ্গনে পদার্পণ করেন। এই চলচ্চিত্রে তার বিপরীতে ছিল অকাল প্রয়াত অভিনেতা সালমান শাহ। দুজনেরই এটি ছিল প্রথম চলচ্চিত্র। এ বছর আরও অভিনয় করেন মৌসুমী ও ওমর সানির বিপরীতে দোলা ছায়াছবিতে। প্রথম বছরই তার অভিনয় দর্শকদের প্রশংসা লাভ করে। পরের বছর সালমান শাহের বিপরীতে গীতিকার ও পরিচালক গাজী মাজহারুল আনোয়ার পরিচালিত স্নেহ, শিবলি সাদিক পরিচালিত অন্তরে অন্তরে ও শফি বিক্রমপুরির দেনমোহর ছায়াছবিতে।
১৯৯৫ সালে তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র শহীদুল ইসলাম খোকনের সাইকো-থ্রিলার বিশ্বপ্রেমিক। ১৯৯৬ সালে নিজের প্রযোজিত গরীবের রানী ও সুখের ঘরে দুখের আগুন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া চিত্রনায়ক মান্না প্রযোজিত প্রথম চলচ্চিত্র লুটতরাজ-এ অভিনয় করেন।
১৯৯৯ সালে কাজী হায়াৎ পরিচালিত আম্মাজান ও মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত মগের মুল্লুক ছায়াছবি দুটি ব্যবসাসফল হয়। ২০০১ সালে নার্গিস আক্তার পরিচালিত মেঘলা আকাশ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে অর্জন করেন শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে তার প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। পরের বছর কাজী হায়াতের ইতিহাস ও এফ আই মানিক পরিচালিত লাল দরিয়া ছায়াছবিগুলো বাণিজ্যিক সফলতা লাভ করে।
২০০৩ সালে তার নিজের পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি ও দেলোয়ার জাহান ঝন্টু পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নির্মিত বীর সৈনিক ছায়াছবিতে অভিনয় করেন। ২০০৪ সালে তার অভিনীত মাতৃত্ব চলচ্চিত্রটি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করে। পরের বছর ধর্মীয় গোঁড়ামি নিয়ে নির্মিত মোল্লা বাড়ীর বউ ও তার নিজের পরিচালিত মেহের নিগার ছায়াছবিতে অভিনয় করেন।
২০০৮ সালে একজন সঙ্গে ছিল ছায়াছবির জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন পরিচালিত বাবা আমার বাবা ছায়াছবিতে অভিনয় করেন। ২০১০ সালে আমজাদ হোসেন পরিচালিত গোলাপী এখন বিলাতে ছায়াছবির নাম ভূমিকায় অভিনয় করে অর্জন করেন শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে বাচসাস পুরস্কার ও দর্শক জরিপে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার। পরের বছর মুক্তি পায় মুশফিকুর রহমান গুলজার পরিচালিত কুসুম কুসুম প্রেম, মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের প্রজাপতি, ও চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত দুই পুরুষ। প্রজাপতি ছায়াছবিতে অভিনয়ের জন্য দর্শক জরিপে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেন।
২০১৩ সালে নন্দিত কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস দেবদাস অবলম্বনে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত দেবদাস চলচ্চিত্রে “চন্দ্রমুখী” চরিত্রে অভিনয় করেন। এ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হন। এছাড়া মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার-এর সমালোচক শাখায় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) হিসেবে মনোনীত হন। একই বছর মোস্তাফিজুর রহমান মানিক পরিচালিত কিছু আশা কিছু ভালোবাসা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
২০১৪ সালে মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত তারকাঁটা ছায়াছবিতে আরিফিন শুভর বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন।এছাড়া চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ প্রযোজিত এক কাপ চা ছায়াছবিতে একজন লাইব্রেরিয়ান চরিত্রে অভিনয় করেন। তারকাঁটা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য লাভ করেন তৃতীয় বারের মত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এছাড়াও এক কাপ চা চলচ্চিত্রের জন্য পান সমালোচকদের বিচারে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) হিসেবে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার।
২০১৫ সালে ঈদে মুক্তি পায় ইন্দো-বাংলা প্রযোজনায় আশোক পাতি ও আব্দুল আজিজ পরিচালিত আশিকী। ২০১৬ সালের ভালোবাসা দিবসে মুক্তি পায় মুশফিকুর রহমান গুলজার পরিচালিত মন জানেনা মনের ঠিকানা। এই চলচ্চিত্রে তিনি একজন আইনজীবীর চরিত্রে অভিনয় করেন।
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি টেলিভিশন নাটকে ও টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন। ২০১৬ সালে চিত্রগ্রাহক জেড এইচ মিন্টুর নির্দেশনায় মেঘের আড়ালে টেলিফিল্মে অভিনয় করেন। এতে প্রথম বারের মত একসাথে টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন মৌসুমী ও রিয়াজ একই বছর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আফতাব বিন তমিজের নির্দেশনায় অতীত হারায়ে খুঁজি টেলিফিল্মে কাজ করেন। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন ওমর সানি।
প্রযোজনা
মৌসুমী ১৯৯৬ সালে গরীবের রানী ছায়াছবি দিয়ে প্রযোজকের খাতায় নাম লেখান। চলচ্চিত্র প্রযোজনার লক্ষ্যে তিনি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কপোতাক্ষ চলচ্চিত্র প্রতিষ্ঠা করেন। একই বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে মুশফিকুর রহমান গুলজারের পরিচালনায় সুখের ঘরে দুখের আগুন ও মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালনায় বউয়ের সম্মান (আমার বউ) ছায়াছবি প্রযোজনা করেন। এরপর দীর্ঘ ১৯ বছর পর তিনি আবার আমি এতিম হতে চাই দিয়ে চলচ্চিত্র প্রযোজনায় ফিরে আসেন। চলচ্চিত্রটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছেন মৌসুমী ও ঋদ্দি টকিজ।
পরিচালনা
২০০৩ সালে কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি দিয়ে মৌসুমী চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে পরিচালনা করেন মেহের নিগার। ২০১৬ সালে শূন্য হৃদয় নামে একটি টেলিফিল্ম পরিচালনা করছেন।
সঙ্গীত
মৌসুমী ২০০৪ সালে জাহিদ হোসেন পরিচালিত মাতৃত্ব ছায়াছবিতে একটি গানে কণ্ঠ দেন। ২০০৭ সালে ইথুন বাবুর সুরে ২০১৪ সালে মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত তারকাঁটা ছায়াছবিতে “কি যে শূন্য লাগে তুমিহীনা” গানে কণ্ঠ দেন। এছাড়া মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ছায়াছবি চলচ্চিত্রে “মন যা বলে বলুক” গানের গীত রচনা করেছেন।
সম্মাননা
বাংলাদেশের শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় জনমত ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সম্প্রতি তিনি ও বাংলাদেশের প্রথিতযশা জাদুকর জুয়েল আইচ ইউনিসেফ অ্যাডভোকেটের দায়িত্ব পান। ১৬ জুন ২০১৯ তারিখে মৌসুমীকে আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেসক্লাব আজীবন সম্মাননা প্রদান করে। এ সম্মাননার মাধ্যমে তিনি এ সংগঠনটির সদস্য মনোনিত হন।
পুরস্কার
- জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – মেঘলা আকাশ (২০০১)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – দেবদাস (২০১৩)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – তারকাঁটা (২০১৪)
- বাচসাস পুরস্কার
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – মাতৃত্ব (২০০৫)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – একজন সঙ্গে ছিল (২০০৮)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – গোলাপী এখন বিলাতে (২০১০) **বিজয়ী** শ্রেষ্ট অভিনেত্রী,,কষ্ট২০০০। ** বিজয়ী** শ্রেষ্ট অভিনেত্রী ভিজা বিড়াল২০০১
- মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ) – গোলাপী এখন বিলাতে (২০১০)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ) – প্রজাপতি (২০১১)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (সমালোচক) – এক কাপ চা (২০১৪)
- মনোনীত: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (সমালোচক) – প্রজাপতি (২০১১)
- মনোনীত: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (সমালোচক) – দেবদাস (২০১৩)
- মনোনীত: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ) – এক কাপ চা (২০১৪)
চলচ্চিত্রের তালিকা
বছর | চলচ্চিত্র | চরিত্র | পরিচালক | টীকা |
---|---|---|---|---|
১৯৯৩ | কেয়ামত থেকে কেয়ামত | রেশমী | সোহানুর রহমান সোহান | অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র |
মৌসুমী | মৌসুমী | |||
দোলা | দোলা | দিলীপ সোম | ||
১৯৯৪ | আত্ম অহংকার | রায়হান মুজিব | ||
স্নেহ | তিথি | গাজী মাজহারুল আনোয়ার | ||
প্রথম প্রেম | ||||
অন্তরে অন্তরে | ঝিনুক | শিবলি সাদিক | ||
১৯৯৫ | দেনমোহর | রুখসানা | শফি বিক্রমপুরি | |
ভাংচুর | সিদ্দিক জামাল নান্টু | |||
মুক্তির সংগ্রাম | উত্তম আকাশ | |||
সংসারের সুখ দুঃখ | মনোয়ার খোকন | |||
বিশ্বপ্রেমিক | শিখা | শহীদুল ইসলাম খোকন | ||
আদরের সন্তান | মৌ | আমজাদ হোসেন | ||
প্রিয় শত্রু | ফজল আহমদ বেনজির | |||
বিদ্রোহী বধূ | ||||
১৯৯৬ | স্বজন | সোহানুর রহমান সোহান | ||
ঘাত প্রতিঘাত | মনোয়ার খোকন | |||
হারানো প্রেম | মিতা | দেলোয়ার জাহান ঝন্টু | ||
গরীবের রানী | মনোয়ার খোকন | |||
সুখের স্বর্গ | সুমী | ইস্পাহানী-আরিফ জাহান | ||
আত্মত্যাগ | সৈয়দ হারুন | |||
প্রিয় তুমি | ||||
রাক্ষস | ||||
সুখের ঘরে দুখের আগুন | মুশফিকুর রহমান গুলজার | |||
১৯৯৭ | শান্তি চাই | সোহানুর রহমান সোহান | ||
মিথ্যা অহংকার | মোতালেব হোসেন | |||
লাট সাহেবের মেয়ে | ইস্পাহানী-আরিফ জাহান | |||
কথা দাও | আজিজুর রহমান | |||
অন্ধ ভালবাসা | মনতাজুর রহমান আকবর | |||
লুটৎরাজ | কাজী হায়াৎ | |||
লজ্জা | ||||
বাঘের বাচ্চা | শুভা | এম এম সরকার | ||
১৯৯৮ | তুমি সুন্দর | ইস্পাহানী-আরিফ জাহান | ||
রূপসী রাজকন্যা | ||||
ভণ্ড বাবা | ||||
১৯৯৯ | আম্মাজান | রিনা | কাজী হায়াৎ | |
মগের মুল্লুক | মনতাজুর রহমান আকবর | |||
২০০০ | কুখ্যাত খুনি | মনতাজুর রহমান আকবর | ||
কষ্ট | কাজী হায়াৎ | |||
২০০১ | মেঘলা আকাশ | মেঘলা | নারগিস আক্তার | বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী |
ভেজা বিড়াল | লগ্ন | শহীদুল ইসলাম খোকন | ||
বিপদজনক | ||||
২০০২ | ইতিহাস | মিম | কাজী হায়াৎ | |
লাল দরিয়া | রানু | এফ আই মানিক | ||
মেজর সাহেব | মনতাজুর রহমান আকবর | |||
ঢাকাইয়া মাস্তান | মনতাজুর রহমান আকবর | |||
২০০৩ | কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি | নদী | মৌসুমী | পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র |
বীর সৈনিক | রুবি | দেলোয়ার জাহান ঝন্টু | ||
বিগ বস | মনতাজুর রহমান আকবর | |||
বউয়ের সম্মান | মনতাজুর রহমান আকবর | প্রযোজিতছবি | ||
২০০৪ | মাতৃত্ব | সখিনা | জাহিদ হোসেন | |
২০০৫ | মোল্লা বাড়ির বউ | বকুল | সালাউদ্দিন লাভলু | |
মেহের নিগার | মেহের নিগার | মৌসুমী | ||
আমি জেল থেকে বলছি | মালেক আফসারী | |||
২০০৬ | হৃদয়ের কথা | এস এ হক অলিক | অতিথি চরিত্রে | |
২০০৭ | সাজঘর | লীনা | শাহ আলম কিরণ | |
এক বুক জ্বালা | আঁখি চৌধুরী | শাহীন-সুমন | ||
শত্রু শত্রু খেলা | জয়নাল আবেদিন | |||
মেশিনম্যান | সাফি উদ্দিন সাফি | |||
তুই যদি আমার হইতি রে | ||||
২০০৮ | একজন সঙ্গে ছিল | সুমনা | শওকত জামিল | বিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী |
বাবা আমার বাবা | ইলিয়াস কাঞ্চন | |||
বধূবরণ | নজরুল ইসলাম খান | |||
খায়রুন সুন্দরী | খায়রুন | এ কে সোহেল | ||
২০০৯ | সাহেব নামের গোলাম | রাজু চৌধুরী | ||
ময়না মতির সংসার | আলী আজাদ | |||
হৃদয় থেকে পাওয়া | মোহাম্মদ হোসেন জেমী | |||
ওপারে আকাশ | শফিকুল ইসলাম সোহেল | |||
২০১০ | গোলাপী এখন বিলাতে | গোলাপী | আমজাদ হোসেন | বিজয়ী: বাচসাস পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিজয়ী: মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ) |
২০১১ | কুসুম কুসুম প্রেম | কুসুম | মুশফিকুর রহমান গুলজার | |
প্রজাপতি | রিতা | মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ | বিজয়ী: মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (দর্শক জরিপ) | |
দুই পুরুষ | চাষী নজরুল ইসলাম | |||
২০১৩ | দেবদাস | চন্দ্রমুখী | চাষী নজরুল ইসলাম | বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী |
কিছু আশা কিছু ভালোবাসা | মোস্তাফিজুর রহমান মানিক | |||
২০১৪ | তারকাঁটা | মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ | বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | |
এক কাপ চা | দীপা | নঈম ইমতিয়াজ নিয়ামুল | বিজয়ী: মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনয়শিল্পী (নারী) (সমালোচক) | |
২০১৫ | আশিকী | অশোক পাতি | ইন্দো-বাংলা যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র | |
২০১৬ | ভালোবাসবোই তো | বেলাল আহমেদ | ||
মন জানেনা মনের ঠিকানা | ব্যারিস্টার শিরিন | মুশফিকুর রহমান গুলজার | ||
২০১৭ | দুলাভাই জিন্দাবাদ | জোসনা | মনতাজুর রহমান আকবর | |
২০১৮ | আমি নেতা হবো | উত্তম আকাশ | ||
চিটাগাইঙ্গা পোয়া নোয়াখাইল্যা মাইয়া | বৃষ্টি | |||
পবিত্র ভালোবাসা | মায়াদেবী | এ কে সোহেল | ||
নায়ক | ইস্পাহানী-আরিফ জাহান | |||
লিডার | দিলশাদুল হক শিমুল | নির্মাণাধীন |