শৈল্পিক নান্দনিকতার পেছনের গল্পে তারা

শৈল্পিক নান্দনিকতার পেছনের গল্পে তারা-শেখ সায়মন পারভেজ হিমেল: বিশ্ববিদ্যালয় জীবন স্মৃতি পাতায় রঙিন অক্ষরে লিপিবদ্ধ হয় নিজ ডিপার্টমেন্টের বিভিন্ন প্রোগ্রামের সুখময় মুহূর্তকে ঘিরে। শৈল্পিক কারুকার্যের নান্দনিকতায় বিভিন্ন প্রোগ্রামের মঞ্চগুলো যেন রবীন্দ্রনাথের হৈমন্তীর মতই শোভাময়।

তেমনি মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী ডিপার্টমেন্টের “ফার্মাসিস্ট ডে” কে সামনে রেখে হলরুম সাজসজ্জা ও মঞ্চে শৈল্পিক নান্দনিকতা ছড়াতে মেয়ে শিক্ষার্থীরা দলগত কাজের মাধ্যমে নিজেদের সুনিপুণ দক্ষতার জানান দিচ্ছে। অনুষ্ঠান পূর্ব প্রস্তুতি হিসাবে এমন নিরবস পরিশ্রম নতুন কিছু নয়। তবে ক্ষুদ্র জিনিসকে আগামী স্মৃতি ডায়েরীর বর্ণমালা হিসাবে গ্রহণ করা কি সৌখিন মনের পরিচয় নয়?

যেমন , বিভিন্ন জেলায় জন্মস্থান হলেও ফ্রেমে শৈল্পিক নান্দনিকতা ফুটাতে যেন সবাই সতীর্থ। সিনিয়র জুনিয়র ভালোবাসার ভ্রাতৃত্বে বন্ধনে যেন মূল উজ্জীবিত শক্তি। কেউ কাঁচি দিয়ে রঙিন কাগজ কেটে সমান করছে। কেউ আবার কাগজ ফ্রেম জোড়া লাগাচ্ছে । কাগজের উপর লেখা দিচ্ছে কেউ কেউ। যেন সবাই মীর কাশিমের বক্সারের যুদ্ধের একেক জন উদ্যমী সৈনিক।

সবার তাগিদ একটাই , ফার্মেসি ডিপার্টমেন্টের এই “ফার্মাসিস্ট ডে” যেন নতুন আমেজে শৈল্পিক নান্দনিকতা ছাড়ায় । আর এই শৈল্পিক নান্দনিকতার পেছনে গল্পে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে এগুলোই তো স্মৃতি। কোনো এক ব্যস্ত শহরে কর্মব্যস্ততার ফাঁকে ক্লান্তময় দেহে হালকা চোখ বন্ধ করে আরাম নেওয়ার মুহূর্তে প্রিয় ক্যাম্পাসের এই স্মৃতিই উঁকি দিবে।

শেখ সায়মন পারভেজ হিমেল
শিক্ষার্থী,ফার্মেসি বিভাগ
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

Leave a Comment

error: Content is protected !!